সংখ্যালঘু এবং সংখ্যাগুরু বলে আমরা কারো সামাজিক মার্যাদা ক্ষুন্ন করবোনা। সাম্য,সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতিই হচ্ছে আমাদের রাজনীতি". -ডা: মো: ফখরুদ্দিন মানিক।

সংখ্যালঘু এবং সংখ্যাগুরু বলে আমরা কারো সামাজিক মার্যাদা ক্ষুন্ন  করবোনা। সাম্য,সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতিই হচ্ছে আমাদের রাজনীতি". -ডা: মো: ফখরুদ্দিন মানিক। 


আনোয়ার হোসাইনঃ

সংখ্যালঘু এবং সংখ্যাগুরু বলে আমরা কারো সামাজিক মার্যাদা ক্ষুন্ন  করবোনা। সাম্য,সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতিই হচ্ছে আমাদের রাজনীতি". -ডা: মো: ফখরুদ্দিন মানিক। 

সোনাগাজী উপজেলার ১নং চরমজলিশপুর ইউনিয়নে কুঠিরহাট কালিবাড়ি মন্দির পরিদর্শন শেষে উপস্থিত সনাতন ধর্মালম্বীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য প্রদান কালে  ফেনী-৩ (দাগনভূঁঞা-সোনাগাজী) আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ প্রার্থী ডা: মো ফখরুদ্দীন মানিক বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা সনাতন ধর্মালম্বীদের বড় উৎসব। আমাকে পুজা উদযাপন কমিটির পক্ষ থেকে দাওয়াত দেয়ায় ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনাদের উৎসব যেন শৃংখলা এবং  নিরাপত্তার সাথে পালন করতে পারেন সে ব্যাপারে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

এ সময় তিনি আরো বলেন- আমরা চাই বাংলাদশে জন্ম নেয়া এবং বসবাসকারি সকল নাগরিকের নিরাপদ আবাসস্থল ও কর্মক্ষেত্র হয়। কেউ যেন অসৎ উদ্দেশ্যে এবং রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য আপনাদেরকে ব্যাবহার করতে না পারে। আমরা সংখ্যার ভিত্তিতে কাউকে সামাজিক মার্যাদা এবং নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত করতে পারিনা। এই দেশে বসবাসকারী সকল নাগরিকের নিরাপত্তা এবং অধিকার রাস্ট্রকেই নিশ্চিত করতে হবে। আমরা সব সময় যেকোন সমস্যা সংকটে আপনাদের পাশে একজন ভাই,বন্ধু, নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে ছিলাম, ভবিষ্যতে ও থাকবো।

দাগনভূঁঞা এবং সোনাগাজীর সর্বত্রে সকল ধর্মের মানুষ নিয়ে সাম্য,সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতির মেলবন্ধন তৈরী করবো। কয়েকদিন পুর্বে এখানকার জেলে পাড়ার পাশে নদী ভাংগন পরিদর্শন করতে এসে আপনাদের দাওয়াত নিয়েছিলাম।অজকে কথা রাখতে পেরেছি,ভবিষ্যতে ও আপনাদের এবং অঞ্চলের মানষকে দেয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবো।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা ফেনী জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী এবং জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মাও আব্দুর রহিম ,ইউনিয়ন জামায়াতের সাবেক আমীর মাও আবু জাফর ,ইউনিয়ন সেক্রেটারী কাজি মামুন, পুজা উদযাপন কমিটির  সভাপতি মাষ্টার বিভিষন বসাক, মন্দির পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারী  ডা: শান্তি কর্মকার।

মন্তব্যসমূহ